পাখি শিকার করলেও শিকারী শিকারকে সহন্তে বহন করে,হায়রে বাঙালি হায়নাদের কাছে পাখির মর্যাদাও পেলনা !!!!
এবার শুরুহয় সারাদেশ হানাদারদের নিয়ন্ত্রণে নেয়ার প্রচেস্টার অংশ:
প্রচুর গোলাবারুদ নিয়ে পাকিস্তানি জাহাজ রুস্তম ,আলশামস চট্রগ্রাম বন্দরে অপেক্ষমান ,শুধু হুকুমের অপেক্ষা । হুকুম পেলো আর সুরুহলো নিরীহ বাঙালি নিধন । আলশামস জাহাজ থেকে বিক্ষিপ্ত ভাবে কামানের গোলা বর্ষণ করতে লাগলো এবং মেশিন গান দিয়ে সাধারন লোকদের লক্ষ্য করে বিরামহীন ভাবে গুলি ছোড়তে লাগলো পাকিস্তানি আর্মিরা এদিকে বাঙালি যারা আর্মি ,তখন কার ই,পি,আর, আনসার, পুলিশ যারা তাদের নিজ নিজ অস্র নিয়ে তাদের কর্মস্থল থেকে পালাতে পেরেছিল তারা সামান্য সাথে করে আনা গোলা বারুদ নিয়া প্রতিহত করতে চেষ্টা করে যাচ্ছিলো আর যারা পারাতে পারেননি তারা পাকাস্তানি প্রথম থেকে তৎকালিন পুর্ব পাকিস্থানে থাকা হানাদার দেরর হাতে শহীদ হয়েগেল এই দিকে শহরে থাকা চট্রগ্রামের লোকেরা ছাড়া অন্যরা শহর ছেড়ে নিজ গ্রামে বা শহরে চলে জেতে লাগলো যেহেতু পাকিস্তানি আর্মিরা দেখা মাত্র পাখির মতো গুলিকরে মারতে লাগলো তাই অন্য স্থানের লোকেরা মরলে অন্তত নিজ বাড়িতে মরতে পারে সেই প্রত্যয় নিয়ে দলে দলে শহর ছেড়ে নিজ স্থানের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিলো পাহাড়ি পথ পটিক চড়ি ,মিরসরাই হয়ে হাজার হাজার মানুষ ছেলে ,মেয়ে, বৃদ্ধ খেয়ে না খেয়ে দলে দলে ফেনী নদী পার হয়ে আমাদের গ্রামের উপর দিয়ে নোয়াখালী, কুমিল্লা কিছু কিছু ঢাকার লোকেরাও এই পথের মুছাফির হয়ে নিঃস্ব অবস্থায় নিজ গ্রামে উদ্দেশ্য বের হয়ে অমানবিক কষ্ট সহকরে যেতে লাগলো ,পথি মধ্যে বিভিন্ন লোকেরা তাদের সাহায্যাথে যার যা সামর্থ আছে তা নিয়া কেউ খাবার কেউবা পানীয় কেউ বা রাত্রি জাপনের ব্যবস্থা করে অসহায় মুছাফিরদের সাহায্য করতে লাগলো এভাবে শহর লোক শূন্য হয়ে গেল ,ইতি মধ্যে আমার বাবা এসে পৌছালো কিন্তু আমার মেজ ভাই আসেন নাই, তিনি তখন চট্রগ্রাম কলেজিএইট স্কুলের ১০ শ্রেনির ছাত্র সে তার কিছু বন্ধু সহ ভারতে চলে গেলেন আর আমার বড় ভাই আমি এমন অবস্থার আগে বাড়ি আসলাম বেড়ানোর জন্য ,এদিকে আলশামস জাহাজে করে গোলাবারুদ সজ্জিত ঐ বাহিনী আর যারা আগে থেকে এই দেশে ছিল তারা প্রচুর ও অমানবিক হত্যা যোগ্য ছালিয়ে শহরের পুরো নিয়ন্ত্রণ নিয়া তারা কয়েক দিনের মধ্যে নিরীহ মানুষের বাড়িঘর জালাও পোড়াও আর নজরে পড়ামাত্র সাধারণ লোকদের হত্যা করে কিছু কিছু গুরুত্ব পূণ্য জায়গায় ৫/৭ জন করে আর্মি রেখে রেখে আমাদের শুবপুর পর্যন্ত এসে পৌছালো তাদের রন কৌউসলছিল চট্রগ্রার বন্দর থেকে কামানের দুর পাল্লার গোলা বর্ষণ করে মানুষকে আতঙ্কিত করে ,আর রাস্তা দিয়ে সমানে মানুষের বাড়ি ঘর জালিয়ে অগ্রসর হয়ে সব কিছু আয়াত্যে নিয়ে আসা, আমরা কামানের গোলা মিরশরাই পযন্ত আসতে দেখেছি, আমাদের বাঙালি বিভিন্ন বাহিনী থেকে পালিয়ে আসা জোয়ানেরা প্রথমে শুভপুর ব্রিজের উত্তর পাশে সামান্য কয়েকটি রাইফেল এবং আমাদের আশেপাশের গ্রামে সখিন শিকারিদের গাদা বন্দুক নিয়ে হানাদার দের ব্রিজের ওপারে অর্থাত চট্রগামের এপারে আসতেনাদিয়ে প্রতিহত করেছিল কিন্তু সুসজ্জিত হানাদারদের কাছে নিরাশ্র বাঙালি ভাইয়েরা বেশিক্ষণ টিকতে পারে নাই তাই বাঙালি উৎসুক জনতা নিয়ে গঠিত হওয়া বাহিনি থাকতে না পেরে ব্রিজ ভেঙ্গে দিয়ে কমিউনিকেশন বিচ্ছিন্ন করতে চেয়ে শুভপুর ব্রিজের মাঝখানে ডিনামাইট র্চাজ করে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন করতে চেয়েও পুরোপুরি পারে নাই তবে ব্রিজ কিছুটা দসে পডে , এতি মধ্যে তারা স্থান ত্যাগ করে , হানাদার বাহিনী ব্রিজের দখল নিলে ওখানে ৭ কি ১১ জন সৈন্য রেখে ছলেজায় , যেহেতু এখনো পাকাস্তানিদের সংখ্যা কমছিলো তারা ভেবেছিল এই কয়জন সেনা দিয়া তারা বাঙালিকে ধমায়েপেলতে পারবে,এদিকে উৎসুক নিরঅস্র বাঙালিরা সাথে ২টা রাইফেল আর ২/৩ টা পাখিশিকারি গাদা বন্ধুর দারি সেই ভাইয়েরা জানতে পারলো যে তারা সংখ্যার একেক জন মাত্র , এবং তাদের রসদ পাতিও শুধু কএক দিন ছলারমত এই সুযোগে হানাদার বাহিনীর জনবিচ্ছিন্ন এই কএক জনকে উচ্ছেদ করে ব্রিজের পূণ্য দখল নেওয়ার জন্য পিছনে লাঠিয়াল বাহিনী আর সামনে কএক জন বিডিআর,আনসার,ও পুলিশ বাহিনীর সেই দলটি জোর প্রচেষ্টা চালাতে লাগলো এই ভাবে ৩ দিনের মাথায় হানাদারের ছোট সেই দলটি পালিয়ে যেতে লাগলো ইতি মধে কএক জন মানুষের বাড়িঘরের ভিতর দিয়ে পালানো কালে উৎসুক জনতার হাতে ধরা খেলে জনতা তাদের পিটিয়ে মেরেপেলে কএক জনকে ব্রিজের ও খানেই মৃত পাওযাজায় , আর ২ জন পূর্ব দিকে পাহাড়ের বিতর পালাবে মনে করে এক কিলোমিটার প্রায় দুরে একটা আম গাছের গোড়ায় রাইফেল নিয়ে পজিশন অবস্থায় মৃত পাওয়া যায় , তাদের খাবার ব্যবস্থা চিল না এতেই বুঝা গেলো তাদের বাংকারে কোন উল্লেখযোগ্য খাবার পাওয়া যায়নি শুধু সবার পকেটে কিছু কাচা রুটির খামির পাওয়া গিয়াছে ,পলে আবার সল্পসংখ্যক বাঙালির হাতে ব্রিজের নিয়ত্রন চলে আসে এবং এখানে প্রায় ১৫ দিন ৫০ জনের মত সামান্য অশ্রসশ্র নিয়া বাঙালি সাহসি বায়েরা অবস্তান করে।বোযাই করে ভারি গোলাবারুদ আর সন্য নিয়া চট্রগ্রাম বন্দর দিয়ে তৎকালিন পুর্ব পাকিস্থানে পৌঁছায় তারা আসা মাত্রই এই বাঙালী গণহত্যা শুরু করে । চলমান
Thanks I have just been looking for information about this subject for a long time and yours is the best Ive discovered till now However what in regards to the bottom line Are you certain in regards to the supply
Thanks a lot ‘ I will supply 25/3/1971 to 16/12/1971 please be patient
Thank you very much, sorry for the late reply. I will write all I know, but I am sick, I want to tell people about this, please be patient, stay tuned.
Normally I do not read article on blogs however I would like to say that this writeup very forced me to try and do so Your writing style has been amazed me Thanks quite great post
Ive read several just right stuff here Certainly price bookmarking for revisiting I wonder how a lot effort you place to create this kind of great informative website
I am enthusiastic that you like my writing, I am insignificant but your appreciation will encourage me to write more.
Thank goodness for advice.
I am enthusiastic that you like my writing, I am insignificant but your appreciation will encourage me to write more.
I am insignificant , that it will encourage me to write more.
I was suggested this web site by my cousin Im not sure whether this post is written by him as no one else know such detailed about my trouble You are incredible Thanks
Thank you .
My brother suggested I might like this website He was totally right This post actually made my day You cannt imagine just how much time I had spent for this information Thanks
I was recommended this website by my cousin I am not sure whether this post is written by him as nobody else know such detailed about my trouble You are amazing Thanks
I loved as much as youll receive carried out right here The sketch is tasteful your authored material stylish nonetheless you command get bought an nervousness over that you wish be delivering the following unwell unquestionably come more formerly again since exactly the same nearly a lot often inside case you shield this hike