আদম হাওয়া থেকে বিশ্ব নবী মোহাম্মদ (সা:)

আদম হাওয়া (আ:), মুসা,(আ:)ইব্রাহিম(আ:) ,ইসমাইল,(আ:)ঈসা (আ:)এবং মোহাম্মদ (সা:)

প্রথম মানব আদম ও হাওয়া :-
তিনি সেই প্রভু যিনি হযরত আদম (আ:) কে নিজ কুদরতে সৃষ্টি করেছেন এবং সঙ্গী হাওয়াকে ,সৃষ্টি করে সমস্ত ফেরেশতা কুল দ্বারা সেজদা করিয়ে সৃষ্টির সেরা জীব আখ্যাদিয়ে মানবতার সূচনা করেছেন । আজ অবধি মানুষের সমপরিমাণ জ্ঞান বুদ্ধি আছার আছরন শারীরিক গঠন এমনকি মানুষের কোন অঙ্গের সাথে হুবহু মিল এমন কোন সৃষ্টি বর্তমান আধুনিক বিজ্ঞান ও খুঁজে পায়নি ? এবং অনন্ত শান্তির জায়গা বেহেস্তে থাকার অনুমতি দিয়ে এই আদম কতটুকু আজ্ঞাবহ পরীক্ষা করার জন্য একটি নির্দিষ্ট গাছের ফল খেতে বারণ করলেন ,এবং সাথে নিসেদ করলেন তার হুকুম অমান্য কারি শয়তানের অনুসরণ না করতে ।এই আদম আল্লাহকে চিরস্থায়ী ভাবে পাবার জন্য শয়তানের সাথে প্রতারিত হয়ে নিষিদ্ধ গাছের ফল খেয়ে ফেললেন ।দয়ালু আল্লাহ আদমকে ভুল সুদরানোর জন্য এই দুনিয়া নামক গ্রহকে পরীক্ষার কেন্দ্র করে তাকে তার সঙ্গিনী সহ দুনিয়াতে প্রেরণ করেছেন এবং অনুশোচনার জন্য তাকে এবং তার সঙ্গিনিকে দুই মেরুতে নামিয়ে দিলেন ,বলেছিলেন তোমরা কিছুকাল এখানে অবকাশ থাক যদি প্রমান করতে পার তুমি এবং তোমার বংশদরেরা আমার আজ্ঞাবহ তোমাদেরকে আবার অনন্ত শান্তির স্থান বেহেস্তে ফিরিয়ে আনা হবে ,এই অবকাশ কালীন সময় কেয়ামত পর্যন্ত এই সময় কতদিন একমাত্র আল্লাহই জানেন তিনি ছাড়া আল্লাহর আর কোন সৃস্টিই জানেনা । দীর্ঘ দিন পর আল্লাহ আদমকে দয়ার বশীভূত হয়ে শিখিয়েছিলেন আল্লাহর কাছে ক্ষমা ছাওয়ার বানি , আদম  ঐ ভাবে ক্ষমা চাইলে আল্লাহ ক্ষমা করে তাদের সাক্ষাৎ ঘটালেন(এখানে লক্ষণীয় আল্লাহ কতটুকু আদমের জন্য দয়ালু তিনি পরীক্ষা নিচ্ছেন ,আর শিখিয়ে দিচ্ছেন উত্তীর্ণ হওয়ার উপায়) এই ভাবে দুনিয়াতে আদমের সন্তানদের বংশ বিস্তার শুরু করেন যাহা আজ অবধি বিদ্যমান ।এখানে আরেকটা কথা না বললেই নয় , যারা বিবর্তন বাদে বিশ্বসী , বানর থেকে বিবর্তনে মানুষ তারা এটুকু কি কখনো ভাবেনি এখন যে বানর আছে তারা কেন বিবর্তন হলোনা , আল্লাহ আদম ৬০ হাত লম্বা গঠন করে তৈরী করেছেন তার প্রমাণ এখনো প্রথম যুগের নবী (মানুষের) সমাধি দেখলেও পাওয়া যায় ,আমি নিজে জর্ডানে নবী শোয়ায়েব (আ:) এর সমাধি জিয়ারত করেছি প্রায় ৫০ হাতের উপর হবে সমাধি , জারা বিবর্তন বাদি তারা বানরের নমুনা দেখাক ৬০  হাত লাম্বা তাদের দেহ ছিলো ।আল্লাহ যুগে যুগে তিনার একাত্মবাদ এর পরিচয় দেয়ার জন্য এবং মানুষ কে আল্লাহর সাথে সংযোগ আল্লাহর দ্বীন ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য এবং দিন ইসলামের পথই সরল পথ যে পথে আদম সন্তানদের প্রত্যাসিত জান্নাতের পথ বোঝানোর জন্য শেষ নবী মুহাম্মদ (সা:) পর্যন্ত একলক্ষ চব্বিশ হাজার বা দুই লক্ষ ছত্রিশ হাজার নবী , রাসুল প্রেরণ করেছেন এর মধ্যে বিশেষ কিছু মোজেজা দিয়ে যাদেরকে প্রেরন করেছেন  এর মধ্যে বিশেষ কয়জন ।
যেমন :-
১। মুসা (আ;) :- 
নবী মুসা (আঃ:) ও সব নবী রাসূলদের দুনিয়াতে একই দাওয়াতের কাজ করতেন তা একমাত্র আল্লাহর একত্ববাদের ঘোষণা , আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় আল্লাহ ছাড়া কেউ ইবাদতের যোগ্য নয় ,আল্লাহর সাথে করো শরিক করা যাবেনা । ফেরাউন নিজেকে খোদা দাবি করতেন তাই সে মুসা(আ:)কে প্রধান শত্রু হিসেবে দেখতেন । মুসা নবী (আ:)তিনার আর একটা ক্ষমতা ছিল তিনি আল্লাহর সাথে কথা বলতেন যা নবী মোহাম্মদের (সা:)ছাড়া আর কারো সম্ভব হয়নি । আল্লাহ তাকে এমন এক ক্ষমতা দান করেছিলেন  উনার হাতে যে লাঠি ছিলেন ওটার মাধ্যমে তিনি ফেরাউনের সকল শত্রুতার মোকাবিলা করেছিলেন, নবী মুসা (আ:) এর যুগে জাদু বিদ্যার প্রচুর প্রচলন ছিল , যখন ফেরাউনের জাদু করেরা জাদু মাধ্যমে তিনার ক্ষতি করতে চাইতেন তখন তিনি তিনার হাতে থাকা লাঠি মাটিতে ছেড়ে দিলে সেই লাঠি সাপ হয়ে ফেরাউনের জাদুকরদের সকল জাদুর ক্ষতিকর বস্তু খেয়ে পেলতেন ,এভাবে ফেরাউন যখন দেখলেন মুসা (আ:) এর সাথে পেরে ওঠা সম্ভব না তখন সে সিদ্ধান্ত নিলো মুসা(আঃ:) ও তার সকল সঙ্গি  সাথিকে একসাথে শেষ না করলে তার খোদাই দাবি করা সফল হবেনা । ফেরাউনের এই আচরণ বুঝতে পেরে মুসা(আ:) তার সকল সঙ্গি সাথি নিয়ে দেশ ত্যাগের সিদ্ধান্ত নিলে ফেরাউনের সৈন্যরা মুসা(আঃ:) ও তার সকল সঙ্গী দের ঘিরে পেল্লেন শুধু নীল নদের দিকে খোলা, মুসা (আ:) ও তার সঙ্গী দের নিয়ে সেদিকে যেতে লাগলেন , নীল নদের পাড়ে গিয়ে আর যাওয়ার কোন পথ দেখলেনা, তিনদিকে ফেরাউন আর তার বিশাল বাহিনী আর সামনে নীল নদ। পালাতে না পারে ফেরাউন ও তার বাহিনী সবাইকে হত্যা করবে আর নিলনদে জাপ দিলে পানিতে ডুবে মরতে হবে , নিরুপায় হয়ে আল্লাহকে ডাকতে লাগলেন ,পরম দয়ালু আল্লাহ সাথে সাথে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে বললেন হে মুসা তোমার হাতের লাঠি দিয়ে নীল নদে আঘাত করা বা পেলেদাও, মুসা (আ:) তাই করলে সাথে সাথে নিলনদের বুকে প্রশস্ত রাস্তা হয়ে গেল আর মুসা (আ:) ও তার সঙ্গীরা নিরাপদে নিলনদ পার হয়ে নিরাপদ হয়ে গেল আর এদিকে ফেরাউন আর তার বাহিনি দেখলো মুসা(আ:)ও তার সঙ্গীরা এ পথ ধরে নিরাপদে ওপারে ছলে গেল সে পথ দিয়ে ফেরাউন ও তার বাহিনী মুসা(আঃ:) ও তার সঙ্গী দের দাওয়া করতে লাগলো যখন নিলনদের মাঝখানে গেল তখন নীলনদের দুদিকে সরে যাওয়া পানি একত্র হয়ে ফেরাউন ও তার বিশাল বাহিনীকে গ্রাস করলো। এই ভাবে আল্লাহ মুসা(আ:)কে নিরাপত্তা দান করলেন । আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা কালের সাক্ষী হিসেবে সেই ফেরাউন কে অদ্যাবধি মিশরের পেরামিটে  শুটকি বানিয়ে অক্ষত রাখলেন ।
প্রশ্নতর্থবিদের মতে ফেরাউকে যখন নিলনদে মৃত পাওয়া যায় তখন ৩৫০০ বৎসর প্রায়, সে পানিতে মৃত ডুবে অক্ষত ছিল ।
এই সেই ফেরাউন এখন আল্লাহ তাকে কালের সাক্ষী হিসেবে অক্ষত রেখেছেন ।
২। নবী ইবরাহিম (আ:) :-
নবী ইব্রাহিম (আ:) তিনি নমরুদের শাসন আমলে এক মূর্তি নির্মাতার  ঘরে জম্ম গ্রহন করেন,ছোট বেলা থেকেই তিনার মনে প্রশ্ন ছিল আমার প্রভু কে ? আমি উপাসনা করবো কার ? বাপ দাদাদের উপাসনার বস্তু উপার্স হতে পারে না ,আমার প্রভু সবচেয়ে বড় এবং সর্বসক্তিমান ,হাতে তৈরি মাটির মূর্তি যার কোন ক্ষমতা নেই তাকে কেন উপাসনা করবো ,আমার প্রভু এমন নিকৃষ্ট হতে পারেনা ,এই ভাবে চিন্তা করে প্রভুর সন্ধানে তিনি সর্বদা ব্যাকুল তাকতেন , একদা চন্দ্র, সূর্য কে বড় দেখে মনে করলেন এগুলো কি আমার প্রভু,দেখলেন এরা এক নির্দিষ্ট সময় উদিত হয় আবার অস্তমিত হয় ,ভাবলেন আমার প্রভু চিরস্থায়ী প্রভু কখনো অস্তমিত হতে পারেনা ,পিতার বানানো মূর্তি দেখে ঘৃণা করতেন , একদিন সেই সম্প্রদায়ের এক বড় উৎসব ছিল সেখানে  যোগ দিতে হবে সবাইকে ,ইব্রাহিম বললেন আমার শারীরিক অবস্থা বলোনা আমি তোমাদের মুত্তির দেখবালে থাকি তোমরা যোগ দানকর, সবাই ছলেগেলে ইব্রাহিম তার ঘৃণার বস্তু মূর্তি গুলো সব কুড়াল দিয়ে ভেঙ্গে কুড়াল খানা সবচেয়ে বড় মূর্তির হাতে ধরিয়ে দিলেন। নমরুদ ও তার সঙ্গীরা এসে দেখলেন তাদের উপাসনার বস্তু মূর্তি গুলোর সব মাথা উপড়ে ফেলা হয়েছে ,ইব্রাহিম কে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বললেন আমিতো জানিনা তোমাদের বড় মূর্তির হাতে দেখ কুড়াল সে ভেঙ্গেছে তাকে জিজ্ঞাসা কর , তারা বল্লো এই মূর্তি কি কথা বলার সক্তি আছে ? ইব্রাহিম বললেন তবে যার কথা বলা সক্তি নাই সেতো উপাসনার বস্তু হতে পারেনা । নমরুদের বুঝার আর বাকি থাকলো না ইব্রাহিম কে মূর্তি ভাঙার অপরাধে আগুনে পুড়ে মেরে ফেলার সিদ্ধান্ত হলো মতান্তরে ৪০ দিন পর্যন্ত আগুনকে জলিয়ে প্রজ্জ্বলিত করা হলো অবশেষে ইব্রাহিম কে আগুনে নিক্ষেপ করা হলো ইব্রাহিমের দৃঢ় বিশ্বাস ছিল আমার প্রভু আমাকে রক্ষা করবেন । সেই আগুনে নবী ইব্রাহিম(আঃ:)মতান্তরে ৪০ দিন থাকেন দয়াময় আল্লাহ তিনাকে আগুন থেকে ১০০ ভাগ নিরাপদ রাখলেন ।
ইসমাইল (আ:):-
 ইব্রাহিম (আঃ:) ৮০ বৎসর বয়সের হাজেরার একমাত্র ছেলে , একধা স্বপ্নে আল্লাহর পক্ষ থেকে বালক ইসমাইল কোরবানি দেয়ার নির্দেশনা আসলো । ইব্রাহিম (আঃ:) আল্লাহর নির্দেশের কথা ইসমাইলকে বলেন তিনি (ইসমাইল)ও একমত হলেন আল্লাহর নির্দেশ পালন করার জন্য। পিতা পুত্র একমত হয়ে মিনা নামক স্থানে উপনীত হয়ে পুত্র ইসমাইলকে কোরবানি দিতে ইসমাইলের গলায় খঞ্জর চালাতে লাগলেন ,দয়াময় আল্লাহ আমাদের মনের দৃঢ়তা আল্লাহর হুকুম পালনের একনিষ্ঠতা রেখে আল্লাহর কুদরতে তাদের ইচ্ছা পূরণের জন্য  একটা দুম্বা কোরবানি করালেন , ইসমাইলকে রক্ষা করলেন এই ভাবে পিতা পুত্রের পরীক্ষা নিলেন ।
নবী ঈসা (আ:):-
নবী ঈসা (আ:)কে আল্লাহ আরেক মোজেজা দিয়েছিলেন ,তিনি কুষ্ঠ রুগিকে ( আল্লাহর রহমতের সাহায্যে )ভালো করে তুলতেন আর মৃত কে ও ( আল্লাহর রহমতের সাহায্য )জীবিত করতেন, বলতেন আল্লাহর হুকুমে উঠে এসো এটা তিনার অলৌকিকতার ছিল । তিনাকে আল্লাহ পিতা ছাড়া মরিয়মের গর্ভে দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন , এই অলৌকিকতার কারনে তিনার বেশির ভাগ অনুসারি বিভ্রান্ত হয়ে আল্লাহর পুত্র বলে আখ্যা দিয়ে থাকতেন (নাউজুবিল্লাহ)এতে তিনি আল্লাহর কাছে লজ্জিত ,এক মহা বিপদের সময় আল্লাহর নবী ঈসা (আ:) কে জীবিত আসমানে তুলেনয়ে ছিলেন ।
আখেরী নবী সকল নবীদের সিলমোহর জনাবে মোহাম্মাদুর রাসূল আল্লাহ (সা:)যাকে আল্লাহ মেরাজ করিয়ে মহান আল্লাহর সাক্ষাত দ্বারা তার কুদরতের নিদর্শন দেখিয়েছেন। :-
মহান রাব্বুল আলামিন জনাবে মোহাম্মাদুর রাসূল আল্লাহ (স:) কে "মা" আমিনার গর্ভে জন্ম লগ্ন থেকে কিছু ব্যতিক্রম গুন দিয়ে দুনিয়াতে প্রেরন করেছেন।সর্বপরি  সবচেয়ে মর্যাদার মেরাজ মহান আল্লাহর সাক্ষাৎ (রাত্রির কিছু অংশে)তিনাকে বিশেষ মর্মাহত অবস্থায় মেরাজ করিয়েছেন । যখন তিনি সব দিক থেকে নিঃসঙ্গতা, অসহায় , অনিরাপত্তায় ভুগতে ছিলেন । সকল বিপদ আপদের ডাল চাচার মৃত্যু, দুনিয়ার প্রথম মুসলিম জিনি হুজুরের জন্য নিজের সম্পদের পাহাড় বিলিয়ে সাহায্য করেছেন তিনার সবচেয়ে প্রিয় খাদিজা তুল কোবরা এর মৃত্যু (স্ত্রী) , এবং তায়েফের ময়দানে  অপমানিত, চরম অপজ্জস্ত, ক্ষতবিক্ষত হয়ে সবচেয়ে অসহায় ,বিব্রত বোদা অবস্থায় ছিলেন ঠিক সে সময় আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জত তার বন্ধুকে মেরাজ করিয়ে (রাত্রিব্রমন)বায়তুল্লাহ থেকে মসজিদে আকসা পর্যন্ত নিয়ে সমস্ত নবীদের ঈমান করে পরিশেষে আল্লাহ জাল্লাহ সায়ানুহু উর্ধ্ব আকাশে ছিদ্রাতুল মোনতাহা তার থেকে সামনে যেখানে  কোন ফেরেস্তা পর্যন্ত যাওয়া ক্ষমতা নেই সেখানে আল্লাহর একেবারে নিকটে নিয়ে সাক্ষাৎ দ্বারা তার কুদরতের নিদর্শন , জান্নাত , জাহান্নাম ইত্যাদি দেখিয়ে জনাবে মোহাম্মাদুর রাসূল আল্লাহ (স:)উম্মতের জন্য নাজাতের উপায় নামাজ পুরস্কৃত করে আবার দুনিয়াতে প্রেরণ করেন ।"যাহা আল্লাহ পবিত্র কোরআনে বর্ণনা করেছেন" ।
ECOSYSTEM

Positive growth.

Nature, in the common sense, refers to essences unchanged by man; space, the air, the river, the leaf. Art is applied to the mixture of his will with the same things, as in a house, a canal, a statue, a picture. But his operations taken together are so insignificant, a little chipping, baking, patching, and washing, that in an impression so grand as that of the world on the human mind, they do not vary the result.

The sun setting through a dense forest.
Wind turbines standing on a grassy plain, against a blue sky.
The sun shining over a ridge leading down into the shore. In the distance, a car drives down a road.

Undoubtedly we have no questions to ask which are unanswerable. We must trust the perfection of the creation so far, as to believe that whatever curiosity the order of things has awakened in our minds, the order of things can satisfy. Every man’s condition is a solution in hieroglyphic to those inquiries he would put.