প্রিয় বন্ধুরা, অনলাইনে অর্থ উপার্জনের সঠিক উপায় খুঁজে পেতে অপনি কি ক্লান্ত? জি ভাই, এটাই হবে আপনার প্রশ্নের চূড়ান্ত গন্তব্য!
আমি অনলাইনে ২৫ হাজার ডলারের ও বেশি উপার্জন করছি, এবং আমি আপনাকে ও বলতে আসা করেছি যে আপনি ও কীভাবে অনলাইনে দক্ষ এবং সঠিক উপায়ে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। এছাড়াও, আমি আপনাকে অনলাইনে কীভাবে অর্থ উপার্জন করতে হয় সে সম্পর্কে আপনার যা জানা দরকার তা বলতে যাচ্ছি, তাই প্রস্তুত থাকুন!
Top 5 easy Ways To Earn Money Online
আপনি কি জানেন যে আপনি অনলাইনে সঠিক উপার্জন করতে পারবেন জদি আপনার প্রবল ইচ্ছা থাকে ! তাহলে আসুন আমি আপনাকে শীর্ষ ৫ সহজ উপায়গুলি বলি যার মাধ্যমে আপনি অনলাইনে সত্যিকারের অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।
1.অনলাইন বিক্রয়:-ONLINE SELLING
ONLINE SELLING
অনলাইন বিক্রয় - অনলাইনে অর্থ উপার্জনের শীর্ষ ৫ সষজ উপায়
আমার মতে, অনলাইনে বিক্রয় হল অনলাইনে অর্থ উপার্জনের সর্বোত্তম উপায় ; আপনি যা ভাবেন তার চেয়ে অনেক সহজ!
তাহলে আসুন, অনলাইনে বিক্রয় কি, এবং আমরা কি অনলাইনে বিক্রয় থেকে অর্থ উপার্জন করতে যাচ্ছি ?
1.অনলাইন বিক্রয় কি? ONLINE SELLING ?
যে কোন পণ্য বা সেবা আমরা সাধারন বাজারের বা দোকানের মত টাকার বিনিময়ে অনলাইনে বিক্রি করি তাকে (Online Selling) অনলাইন বিক্রয় বলা হয়, এতে দোকানের থেকে কিছুটা পার্থক্য আছে দোকান বা বাজারে পণ্য দেখে নিতে পারে এবং টাকা পরিসোদ করে সাথেই পণ্য বুঝে নেয়া যায় তাই বিক্রেতা পণ্যের মানের ব্যাপারে কম মনোযোগ দিলেও হয় যেহেতু ক্রেতা পণ্য দেখে নিচ্ছে কিন্তু অনলাইনে পণ্য/সেবা বিক্রয়ে ক্রেতা পণ্যের ছবি বা পণ্যের ব্যাপারে বিক্রেতার লেখা বিষয়বস্তুর উপর ভিত্তি করে ক্রয় করতে হয় তারপর কিছু সময় (দিন)পর পণ্যটি পাওয়া যায় তাই বিক্রেতাকে ১০০% সততা অবলম্বন করতে হয়, আর এই সততাই আপনার উচ্চ স্থানে উপবিস্ট করবে , কারন বাজার বা দোকান সধু নাদ্রস্ট স্থানের জন্য কিন্তু Online Selling সারা বিশ্বের জন্য। অনলাইনে পণ্য বিক্রয় করার অনেক উপায় আছে।
অনলাইন বিক্রয়ের জন্য সবচেয়ে সাধারণ এবং ব্যবহারিক উপায় হল ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস (e-commerce marketplace)। তবে, চিন্তা কিছু নেই! শুধুমাত্র শব্দটি বলতে যত কঠিন, আমরা যা করতে যাচ্ছি তা অতই সহজ, এবং এমনকি একটি বাচ্চাও এটি করতে পারে! যদি এর কিছু কৌশল জানা থাকে এই কৌশল গুলো আমি একে একে লিখবো এখন।
<p>একটি ই-কমার্স মার্কেটপ্লেসে (Selling in an e-commerce marketplace means) বিক্রির অর্থ হল আপনি আপনার পণ্য বা পরিষেবা বিক্রি করতে যাচ্ছেন যেকোনো অনলাইন ই-কমার্স ওয়েবসাইটে (online e-commerce website) যেমন আমাজন (Amazon)aliexpress, যা তৃতীয় পক্ষের বিক্রেতাদের গ্রহণ করে।
আপনি মাত্র কয়েক ধাপে নিজ দেশে বসেই দ্রুত আপনার ইকমার্স ব্যবসা শুরু করতে পারেন। ঠিক আছে, আপনি যদি আপনার ই -কমার্স ব্যবসা (e-commerce business) শুরু করতে চান, তাহলে মূলত দুই ধরনের ই -কমার্স ব্যবসা আছে।
প্রথমটি হল যেখানে আপনি নিজের ই -কমার্স ব্যবসা(e-commerce ) শুরু করেন! আপনার নিজস্ব ওয়েবসাইট (website), শিপিং সলিউশন (shipping solutions), গুদাম (warehousing), বিপণন দল (marketing team), কাস্টমার কেয়ার (customer care) এবং আরও অনেক কিছু। এটি অনেক বেশি জটিল (much more complex) এবং শুরু করা সহজ নয় এবং প্রবর্তনের জন্য প্রচুর মূলধন (capital) প্রয়োজন।
যাইহোক, দ্বিতীয়টি অনেক, অনেক সহজ, এবং যে কেউ আসলে শুরু করতে পারে যদি তার ইন্টারনেট (Internet)সম্পর্কে কিছু জ্ঞান থাকে এবং ইন্টারনেটে কীভাবে কাজ করে তাহা ভালো ভাবে জানা থাকে!
এটি অ্যামাজন (Amazon)aliexpress এর মতো যে কোনও বড় মার্কেটপ্লেস ইকমার্স (,e-commerce marketplace )সাইটে বিক্রি করার বিষয়ে! আপনি হয়তো জানেন না যে আপনি আসলে আমাজনে বিক্রি শুরু করতে পারেন, এবং গ্রাহকরা আপনার পণ্যগুলি আপনর নিজ দেশে বা এমনকি বিশ্বের যে কোন জায়গায় বিক্রয় করতে পারেন এবং কিনতে পারেন।
ইকমার্স (e-commerce )এবং এটি কীভাবে শুরু করবেন সে সম্পর্কে অনেক কিছু রয়েছে! সুতরাং যদি আপনি একটি ইকমার্স ব্যবসা(e-commercebusiness ) শুরু করতে আগ্রহী হন, তাহলে আপনি আপনার নিজ দেশে বসেই ইকমার্স ব্যবসা (e-commerce business) কি ভাবে শুরু করবেন এই নিবন্ধটি দেখুন যা আপনাকে যা জানার প্রয়োজন তা সবই বলে দেবে!
2/ ড্রপশিপিং- Dropshipping
ড্রপশিপিং কি ? ড্রপশিপিং এর সাথে যদি পরিচিতি থাকেতো অনেক ভালো! যদি না থাকে, ভাবার কিছুনেই! এখন আমি এটি সম্পর্কে বিস্তারিত লিখতে যাচ্ছি।
ড্রপশিপিং হলো পণ্যের জন্য কোনো মূলধন বিনিয়োগ না করে অনলাইনে অর্থ উপার্জনের অন্যতম সেরা উপায় (তবে শর্তাবলী প্রযোজ্য)। ঠিক আছে, আপনার ড্রপশিপিং ব্যবসা শুরু করার জন্য আপনাকে একটা ওয়েবসাইট (website) পরিছালনা করতে হবে এখানে আপনার কিছু অর্থ বিনিয়োগ করতে হবে তাহা অতি সামান্য। কিন্তু আমি আপনাকে কোথায় বিনিয়োগ করতে হবে বলার আগে, আসুন প্রথমে কথা বলি ড্রপশিপিং আসলে কী?
ড্রপশিপিং কি? What is Dropshipping?
ড্রপশিপিং একটি সরাসরি পরিপূরক স্বতন্ত্র পদ্ধতি যেখানে একটি দোকান বা ড্রপশিপিং ব্যবসা পরিচালনা কারি তার বিক্রি করা পণ্য স্টকে রাখে না, সে সধু তার ওয়েবসাইটে (website) পণ্যটির ছবি এবং সম্পুন্য গুনগত বিবরন প্রকাসকরে (online shop ) প্রছার করবে তার নিজস্ব মার্কেট নেটওয়ার্কের মাধ্যমে পরিবর্তে, যখনই একটি পণ্য বিক্রি করবে, এটি তৃতীয় পক্ষের কাছ থেকে সেই আইটেমটি ক্রয় করবে (তবে শর্ত গ্রাহক পণ্যটি বুঝে নিয়ে তাৎক্ষণিক পেকেজিং খোলার পুর্বে মূল্য পরিশোধ করবে ) এবং এটি সরাসরি গ্রাহকের কাছে পাঠানো হবে। ফলস্বরূপ, বণিক কখনও পণ্য দেখেন না বা পরিচালনা করেন না তবে পণ্যটি সম্পর্কে ভালো তার অবগত থাকতে হবে এতে বিক্রেতার (বণিক) লাভ কম বেশি করতে পারে কারন এটি তার পরিপূরক স্বতন্ত্র বিসয়।
সুতরাং, আপনি এখন অকপটে বলতে পারবেন যে এই শব্দটির অর্থ "ড্রপশিপিং" এখন বিষয় হল এটি কিভাবে শুরু করা যায়, এবং আপনাকে কোথায় অর্থ বিনিয়োগ করতে হবে এবং কেন?
এখন, প্রথম বিষয় হল কোথায় টাকা বিনিয়োগ করবেন এবং কেন একটি ড্রপশিপিং ব্যবসা শুরু করবেন?
মূলত, কেবল দুটি জিনিস রয়েছে যেখানে আপনাকে ড্রপশিপিং ব্যবসা শুরু করতে অর্থ বিনিয়োগ করতে হবে যদি আপনার একটি ওয়েবসাইট (website)পরিচালনা করা জানা থাকে নচেত আরো একটি অর্থ বিনিয়োক প্রয়োজন হবে একটি ওয়েবসাইট (website)পরিচালনা করা জানা পর্যন্ত !
প্রথম জিনিস যেখানে আপনাকে কিছু অর্থ বিনিয়োগ করতে হবে তা হল একটি ডোমেইন কেনার ক্ষেত্রে (একটি ডোমেইন হল একটি ওয়েবসাইটের ঠিকানা, যেমন emarketplace.com ,emarketplace.org উচ্চ মানের ডোমেইন এবং একটা হোস্টিং ,হোস্টিং হলো স্থান । খরছ উচ্চ মানের ডোমেইন মুল্য ১০ ডলার আর হোস্টিং (২ জিবি) আনুমানিক ৩০ ডলার প্রতি বৎসরের জন্য।
এবং দ্বিতীয় জিনিস যেখানে আপনাকে কিছু অর্থ বিনিয়োগ করতে হবে তা হল ওয়েবসাইট (website)পরিচালনা, যদি আপনি পরিচালনায় অক্ষম হন। শুধু তাই নয়, সোশ্যাল মিডিয়ায় বিজ্ঞাপন চালানোর জন্য আপনার কিছু নগদ অর্থ প্রয়োযন হবে। কারণ আপনি যদি আপনার পণ্য প্রচার না করেন তবে আপনি একটি বিক্রয়ও করতে পারবেন না কথায় আছে প্রচারে প্রসার।
এখন, দ্বিতীয় বিষয় হল কিভাবে একটি ড্রপশিপিং ব্যবসা শুরু করবেন?
ঠিক আছে, ড্রপশিপিং ব্যবসা শুরু করার জন্য আপনাকে অনেক কিছু বিবেচনা করতে হবেনা। কিন্তু আপনাকে যা করতে হবে তা হল আপনার ড্রপশিপিং স্টোর তৈরি করা যেখানে আপনার গ্রাহক অর্ডার দিতে পারেন।
একটি ড্রপশিপিং স্টোর তৈরি করা এবং এতে পণ্য যুক্ত করা এত সহজ যে কেউ এটি করতে পারে মাত্র কয়েকটি সহজ ধাপে।
আপনি ড্রপশিপিং স্টোর তৈরি করে এতে পণ্য যুক্ত করে ড্রপশিপিং ব্যবসা শুরু করতে পারেন আরো ভালোভাবে জানার জন্য সে সম্পর্কে গুগলে প্রচুর নিবন্ধ/ব্লগ রয়েছে। আপনি তাদের চেক করতে পারেন!
3). Freelancing :-
Freelancing ,how to start
কোনো বিনিয়োগ না করে অথবা কোন বিনিয়োগের সামর্থ নেই (কিন্তু আপনার সময় এবং প্রচেষ্টা ছাড়া প্রবল)? আপনি এখনই ফ্রিল্যান্সিং করে অনলাইনে অর্থ উপার্জন শুরু করতে পারেন!
অনেক (Freelancer) ফ্রিল্যান্সার প্রতি মাসে ১০০০ ডলারের বেশি উপার্জন করছেন! এবং এটি শীর্ষ ফ্রিল্যান্সারদের গড় আয়, যদি আপনার যেকোন বিষয়ের উপর একটি চমৎকার দক্ষতা থাকে যার জন্য আপনি মানুষকে সেই দক্ষতা কাজটি করতে চার্জ করতে পারেন, তাহলে এটি আপনার জন্য!
অনলাইনে অর্থ উপার্জনের জন্য ফ্রিল্যান্সিং একটি সহজ এবং সবচেয়ে শক্তিশালী মাদ্বম যা আপনি অনলাইনে করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।
এখন, আপনারা অনেকেই ভাবছেন, আরে ভাই, এটা কিভাবে সহজ এবং কঠিন হতে পারে ? আসলে যে সাঁতারু তার নদীতে সাঁতার কাটা আনন্দের আপনি যদি দক্ষ হন আপনার যদি প্রতিযোগিতা মূলক কাজের দক্ষতা থাকে ?
যিহ্যাঁ, এটা সহজ কারণ আপনি কয়েক মিনিটের মধ্যে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারেন! হ্যাঁ, কয়েক মিনিটের মধ্যে! আপনাকে যা করতে হবে তা হল আপওয়ার্ক (Upwork), ফাইভার (Fiber,), ফ্রিল্যান্সারের মতো ফ্রিল্যান্সিং (Freelancer)সাইটগুলিতে আপনার একটি ফ্রিল্যান্সার অ্যাকাউন্ট তৈরি করে সহজে কাজ সুরু করতে করেন । আপনি এখন একজন ফ্রিল্যান্সার।
তবে এটি সবচেয়ে কঠিন কারণ সেখানে প্রচুর প্রতিযোগিতা রয়েছে এবং আপনি যদি সফল হতে চান তবে আপনাকে অনন্য কিছু পরিবেশন করতে হবে এবং আপনার সেক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ হতে হবে।
কিন্তু তবুও, এমন অনেক ক্ষেত্র রয়েছে যেখানে প্রতিযোগিতা কম কিন্তু এবং যদি আপনি সেই বিভাগগুলি গ্রহণ করতে পারেন তবে সাফল্যের সম্ভাবনা অনেক বেশি।
আমি একজন (Forex Trader) ফরেক্স ব্যবসাই তবুও গত কয়েক বছর ধরে ফ্রিল্যান্সিংও করছি এবং পার্ট-টাইম হিসাবে এটি করার মাধ্যমে অনলাইনে ২৫০০০ ডলারের মত আয় করেছি । আমি ওয়েবসাইট ডিজাইন এবং ডিজিটাল মার্কেটিং প্রকল্প গ্রহণ করি! সুতরাং, কল্পনা করুন যে আপনি এটি থেকে কতটা উপার্জন করতে পারেন যদি আপনি এটি একটি পার্ট-টাইম হিসাবে
নাকরে পূর্ণ সময় হিসাবে করেন।
ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার সবচেয়ে ভালো দিক হল এই পৃথিবীর যে কোন জায়গা থেকে এবং যে কোন সময় আপনার পছন্দের কাজ করার স্বাধীনতা আপনার আছে। এছাড়াও, ফ্রিল্যান্সার হিসাবে কাজ শুরু করতে আপনাকে এতে কোন অর্থ বিনিয়োগ করতে হবে না শুধু আপনার কাজের দক্ষতাই যথেষ্ট।
4.Blogging
blogging
ব্লগিং - অনলাইনে অর্থ উপার্জন করুন - আপনার( site Bloging) ওয়েবসাইটে ব্লগিং এরই মাধ্যমে. অপনি লেখালেখিতে ভালো? ভাল লেখার দক্ষতা ও আছে ? তাহলে , আপনি একজন ব্লগার হতে পারেন এবং অনলাইনে থেকে অর্থ উত্তোলন শুরু করতে পারেন সহজেই।
যিই হ্যাঁ! যদি আপনি এটা করতে পারেন , আপনি আসলে ব্লগ লিখে অনলাইনে অর্থ উপার্জন করতে পারেন অতি সহজে। আপনি ওয়ার্ডপ্রেস থেকে মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যে আপনার নিজস্ব ব্লগ তৈরি করতে পারেন এবং ব্লগ পোস্ট/নিবন্ধ লিখতে শুরু করতে পারেন। একবার আপনি আপনার ব্লগে ভাল উচ্চমানের বিষয়বস্তু লিখে ফেললে, আপনি গুগল অ্যাডসেন্স যদি সক্রিয় করতে পারেন এবং গুগল আপনার সাইটে বিজ্ঞাপন দেখানো শুরু করবে এবং আপনাকে গুগল অর্থ প্রদান করবে ।
এটা খুব সহজ শোনাচ্ছে, তাই না? শোনতে যেমন সহজ আসলেই কাজটিও তেমন সহজ , মাত্র কয়েক মাস আগে যদি আপনি ব্লগিং শুরু করেন আপনার ব্লগের বিষয়বস্তু যদি উচ্চমানের হয় , তাহলে আপনি ইতিমধ্যে আপনার ব্লগ থেকে অর্থ উপার্জন শুরু করে পেলেছেন। ব্লগ থেকে আয়ের বর্তমান উৎস শুধুমাত্র গুগল অ্যাডসেন্স নয় আরো অনেক উপায় আছে যার মাধ্যমে আপনি আপনার ব্লগ থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। আমি আপনাকে সে সম্পর্কে বলতে যাচ্ছি, তাই চিন্তার কোনো কারন নাই!
ব্লগ থেকে অর্থ উপার্জনের আরো ব্যবসায়িক ধারণা জানতে এবং কিভাবে অর্থ উপার্জন করে একটি সমৃদ্ধ জীবন যাপন করতে পারেন তা জানতে আমাদের সাথে থাকুন !
এখন, আমি আপনাকে বলবো আপনি কিভাবে আপনার ব্লগ শুরু করতে পারেন এবং এটি থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারেন?
মনে করেন ২০২১ সালে একটি ব্লগ শুরু করার জন্য, আপনাকে প্রথমে যা করতে হবে তা হল একটি (niche) বিষয়বস্তু নির্ধারণ করা। একটি niche একটি বিশেষ সেক্টর যেখানে আপনি কাজ করতে যাচ্ছেন!
একবার আপনি আপনার চমৎকার নির্বাচন সম্পন্ন হলে, এখন এটি একটি ডোমেইন নাম নির্বাচন করুন যেখানে আপনার ব্লগটি পাওয়া যাবে অনলাইনে। একটি ডোমেইন আপনার ব্লগের ঠিকানার নাম (উদাহরণ স্বরূপ, digitalfairbd.com বা digitalfairbd.org)। সর্বদা একটি ডোমেন নির্বাচন করার চেষ্টা করুন যা মনে রাখা সহজ এবং দৈর্ঘ্যে যত শট করা যায়।
পরবর্তী জিনিস আপনার প্রয়োজন হবে একটি ভাল হোস্টিং! হোসিং এমন একটি জায়গা যেখানে আপনি আপনার সমস্ত ওয়েবসাইট ফাইল এবং ফোল্ডার রাখেন, যেমন ছবি, ভিডিও, পোস্ট এবং সাইট লেআউট।
ডোমেইন এটা যেন একটি রাস্তার নাম যা আপনি আপনার বড়িতে যাওয়ার জন্য ইজারা নিয়েছেন এবং হোস্টিং হচ্ছে আপনার বাড়ি যা আপনার জমিতে নির্মিত করেছেন এই রাস্তায় ঢুকলে আপনার বাড়ি পাওয়া যাবে।
।
এবার, আপনি আপনার ডোমেইন এবং হোস্টিং পাওয়ার পর , আপনার ডোমেইনকে আপনার হোস্টিংয়ের সাথে সংযুক্ত করার এবং তারপরে ওয়ার্ডপ্রেস ইনস্টল করার সময় এসেছে। যদি আপনি এটি কীভাবে করবেন তা নিয়ে বিভ্রান্ত হন, তাহলে আপনি নিছের ভিডিও টিউটোরিয়ালটি দেখুন যা আপনাকে দেখাবে কিভাবে হোস্টিংয়ের সাথে ডোমেইন সংযুক্ত করবেন এবং ওয়ার্ডপ্রেস ইনস্টল করবেন।
ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল করার পর, এটিতে একটি থিম , (থিম হলো কি ভাবে আপনার ব্লগ দর্শকের কাছে উপস্থাপন করবেন) ইনস্টল করার এবং একটি ওয়েবসাইট তৈরির করার ঋঋওসময়। এই চ্যানেলটি দেখুন যা আপনাকে এটি সম্পর্কে সবকিছু শিখার সুযোগ করে দিবে!
এবং তারপর, আপনাকে আপনার সাইটে ব্লগ লিখতে এবং প্রকাশ করতে হবে। একবার আপনার সাইটে ৩০-৪০ টিরও বেশি ব্লগ থাকলে এবং কিছু পরিমানে ট্রাফিক আসতে সুরু করছে। এখন আপনি গুগল অ্যাডসেন্সের জন্য সাইন আপ করতে পারেন এবং (আরো কিছু প্রক্রিয়ার মাধ্যমে) আপনার ব্লগ থেকে অর্থ উপার্জন শুরু করতে পারেন!
5.Affilite marketing:-
Affiliate Marketing
অনলাইনে অর্থ উপার্জনের সবচেয়ে দ্রুত এবং সহজ উপায় হল এই তালিকায় অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং (Affilite marketing)! আপনি যদি এফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে কিছু না জানেন এবং এটি কিভাবে কাজ করে তাহলে বিচলত হওয়ার কোন কারন নেই, আমি আপনাকে বলার জন্য এখানে এসেছি
সুতরাং, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি এবং এটি কিভাবে কাজ করে তাহা জানতে আমাদের সাথে থাকুন?
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং(Affilite marketing) হল এক ধরনের বিপণন ব্যবস্থা বড় কোম্পানি গুলো তাদের পণ্য ও সেবার প্রচার এবং প্রসার করে বিক্রয় করতে ব্যবহার করে। এতে অ্যাফিলিয়েট পাটনার হয়েগেলে তাদের পণ্য তাদেরই মূল্যে বক্রয় করলে তারাও পণ্য বিক্রে খুব বড় ধরনের সহযোগিতা পেলো ,আর অ্যাফিলিয়েট পাটনার যারা একটা কমিসন পেয়ে বিনা কেপিটেলে
ইনকাম করে সাচ্ছন্দ বোধ করলেন ।
বড় কোম্পানি গুলো এর জন্য একটি অ্যাফিলিয়েট (Affilite)প্রোগ্রাম পরিচালনা করে এবং যে কেউ বিনামূল্যে সেই প্রোগ্রামে যোগ দিতে পারে। একবার আপনি তাদের অ্যাফিলিয়েট( Affilite)প্রোগ্রামে সাইন আপ করে তাদের অ্যাফিলিয়েট ( Affilite)পার্টনার হয়ে গেলে, এখন তাদের পণ্য/সেবার প্রচার করে বিক্রি করার দুয়ার খুলে যায় ।
আপনাকে তাদের পণ্য/পরিষেবার প্রচার করতে হবে, এবং এর জন্য তরা আপনার একটা অ্যাফিলিয়েট লিংক নির্বাচন করবে যদি কেউ আপনার অ্যাফিলিয়েট লিংক হয়ে তাদে মার্কেট প্লেসে গিয়ে তাদের পণ্য ক্রয় করে, আপনি কমিশন হিসাবে আপনার অ্যাফিলিয়েট লিংকের মাধ্যমে বিক্রি হওয়া পণ্যের মূল্যের কিছু শতাংশ কমিশ পাবেন।
এটা কি খুবইসহজ নয়? আপনাকে শুধু তাদের পণ্যের প্রচার করতে হবে।
এখন, আপনি কিভাবে এটি শুরু করতে পারেন? যিই হাঁ এই সময়কার সবচেয়ে জনপ্রিয় অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম হল অ্যামাজন অ্যাসোসিয়েটস। আপনি অ্যামাজন অ্যাসোসিয়েটসে যোগ দিতে পারেন এবং তাদের পণ্যের প্রচার করে সহজে অর্থ উপার্জন শুরু করতে পারেন।
আরো অনেক কোম্পানি আছে যাদের তাদের অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম আছেে যেমন আলিবাবা(AliExpress) , ইবাটো (Envato)আপনি তাদের হয়েও কাজ করতে পারেন!
এছাড়াও, যদি আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর সাথে ব্লগিং বা ইউটিউব করেন, তাহলে আপনার অ্যাফিলিয়েট মাধ্যমে বিক্রয় তৈরি করা অনেক সহজ হয়ে যায়।
সুতরাং, এইভাবে আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করে স্বাবলম্বী হতে পারেন!
এটাই সেরা ৫ টি উপায় যার মাধ্যমে আপনি অনলাইনে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। আমি আশা করি আপনি এখন বুঝতে পেরেছেন কিভাবে অনলাইনে অর্থ উপার্জন করতে হয়।
আমি অর্থ উপার্জনের সমস্ত ব্যবহারিক উপায় তালিকাভুক্ত করেছি, এবং যদি আপনার আরও কিছু ভাল ধারণা থাকে তবে এটি মন্তব্য করুন এবং অন্যদের একটি সাচ্ছন্দ অভাব মুক্ত জীবনযাপন করতে সহায়তা করুন :-)
(আমি আরো কিছু আয়ের উৎস দিচ্ছি যেমন ফরেক্স ট্রেডিং শুরু করার জন্য টিপস এবং কৌশল আমার এখানেই দারাবাহিক ভাবে লিখছি আমাদের সথে থাকুন)
ধন্যবাদ এবং শুভকামনা!!!!
I am a technician and website builder, founder of Life Tools (marketing network), I’m here especially with my (daughter Eva) artist showing her paintings and Envato market place all digital products Also a group of specialists combine different techniques Nutrition, Makeup and fashion, helping people by publishing various free tips related to technology, English language Learning, Forex education, online money making tips .There is also the story of the contribution of chattogram during the liberation war
